কুয়েতে যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে (২৫শে মার্চ) শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের মাল্টিপারপাস হলরুমে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন, চার্জ দ্যা এ্যাফেয়ার্স ও মিনিস্টার (শ্রম) আবুল হোসেন।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম এর সঞ্চালনায় শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, শহীদদের সম্মানে নীরবতা পালন, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, এরপর দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে, ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান ও মোহাম্মদ ইকবাল আক্তার কাউন্সিলর (পাসপোর্ট ও ভিসা)।
অনুষ্ঠানে বিশেষ এ দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন কুয়েত প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
বক্তারা ১৯৭১ সালের এইদিনে বাঙালি জাতির জীবনে এক বিভীষিকাময় রাত নেমে আসার কথা উল্লেখ করেন। ওই মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানানদার বাহিনী কাপুরুষের মত নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঘৃণা ভরে দিনটিকে মনে করে বাঙালী জাতি।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, কুয়েতে সোনালী ব্যাংক প্রতিনিধি মোঃ লুতফুর রহমান, বিমান কান্ট্রি ম্যানেজার এ বি সিদ্দিকী।
শেষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
বিশেষ প্রতিনিধি